১ জুন থেকে আবারো বাড়ছে গ্যাসের দাম
গ্রাহক পর্যায়ে দ্বিতীয় ধাপে গ্যাসের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্তের কার্যকারিতা স্থগিত করে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত।
গতকাল মঙ্গলবার ৩০ মে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) আপিলের অনুমতি চেয়ে করা আবেদনের (লিভ টু আপিল) ওপর প্রাথমিক শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। ৫ জুন আপিল বিভাগে বিইআরসির আবেদনের ব্যাপারে পূর্ণাঙ্গ শুনানি হবে বলেও আদেশে উল্লেখ করেন আদালত।
স্থগিতাদেশের পর বিইআরসির পক্ষের আইনজীবী অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম জানিয়েছেন, চেম্বার আদালতের এই আদেশের ফলে ১ জুন থেকে দ্বিতীয় দফায় গ্যাসের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কার্যকরে বাধা নেই। ফলে ১ জুন থেকে ৯০০ এবং ৯৫০ টাকা মূল্য নির্ধারণ করে গ্যাসের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত বহাল রইলো।
গতকাল চেম্বার আদালতে রিটকারী কনজিউমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ও মোহাম্মদ সাইফুল আলম। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি বিইআরসি পারিবারিক ও গাড়িতে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত গ্যাসের দাম দুই ধাপে বাড়ানোর গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
কিন্তু এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২৭ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টে ক্যাবের পক্ষে রিট করেন স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন। ২৮ ফেব্রুয়ারি গ্যাসের দাম বাড়ানোর দ্বিতীয় ধাপের কার্যকারিতা ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে গ্যাসের দাম বাড়ানোর বিষয়ে বিইআরসির গণবিজ্ঞপ্তি ইস্যু করা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করা হয়।
পাশাপাশি চার সপ্তাহের মধ্যে বিইআরসির চেয়ারম্যান ও সচিবকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়। গণবিজ্ঞপ্তি অনুসারে, প্রথম দফায় গৃহস্থালিতে আবাসিক গ্রাহকদের ১ মার্চ থেকে এক চুলার জন্য মাসে ৭৫০ এবং দুই চুলার জন্য ৮০০ টাকা দিতে হবে।
আর দ্বিতীয় ধাপে ১ জুন থেকে এক চুলার জন্য মাসিক বিল ৯০০ এবং দুই চুলার জন্য ৯৫০ টাকা হবে। পাশাপাশি যানবাহনে ব্যবহৃত সিএনজির দাম ১ মার্চ থেকে প্রতি ঘনমিটারে ৩৮ এবং ১ জুন থেকে ৪০ টাকা হবে। পাশাপাশি বিদ্যুৎ উৎপাদন, সার, শিল্প ও বাণিজ্যিক খাতেও গ্যাসের দাম দুই ধাপে ৫ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়।
গতকাল মঙ্গলবার ৩০ মে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) আপিলের অনুমতি চেয়ে করা আবেদনের (লিভ টু আপিল) ওপর প্রাথমিক শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন চেম্বার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। ৫ জুন আপিল বিভাগে বিইআরসির আবেদনের ব্যাপারে পূর্ণাঙ্গ শুনানি হবে বলেও আদেশে উল্লেখ করেন আদালত।
স্থগিতাদেশের পর বিইআরসির পক্ষের আইনজীবী অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম জানিয়েছেন, চেম্বার আদালতের এই আদেশের ফলে ১ জুন থেকে দ্বিতীয় দফায় গ্যাসের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কার্যকরে বাধা নেই। ফলে ১ জুন থেকে ৯০০ এবং ৯৫০ টাকা মূল্য নির্ধারণ করে গ্যাসের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত বহাল রইলো।
গতকাল চেম্বার আদালতে রিটকারী কনজিউমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী ও মোহাম্মদ সাইফুল আলম। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি বিইআরসি পারিবারিক ও গাড়িতে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত গ্যাসের দাম দুই ধাপে বাড়ানোর গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
কিন্তু এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২৭ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টে ক্যাবের পক্ষে রিট করেন স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন। ২৮ ফেব্রুয়ারি গ্যাসের দাম বাড়ানোর দ্বিতীয় ধাপের কার্যকারিতা ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে গ্যাসের দাম বাড়ানোর বিষয়ে বিইআরসির গণবিজ্ঞপ্তি ইস্যু করা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করা হয়।
পাশাপাশি চার সপ্তাহের মধ্যে বিইআরসির চেয়ারম্যান ও সচিবকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়। গণবিজ্ঞপ্তি অনুসারে, প্রথম দফায় গৃহস্থালিতে আবাসিক গ্রাহকদের ১ মার্চ থেকে এক চুলার জন্য মাসে ৭৫০ এবং দুই চুলার জন্য ৮০০ টাকা দিতে হবে।
আর দ্বিতীয় ধাপে ১ জুন থেকে এক চুলার জন্য মাসিক বিল ৯০০ এবং দুই চুলার জন্য ৯৫০ টাকা হবে। পাশাপাশি যানবাহনে ব্যবহৃত সিএনজির দাম ১ মার্চ থেকে প্রতি ঘনমিটারে ৩৮ এবং ১ জুন থেকে ৪০ টাকা হবে। পাশাপাশি বিদ্যুৎ উৎপাদন, সার, শিল্প ও বাণিজ্যিক খাতেও গ্যাসের দাম দুই ধাপে ৫ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়।
No comments
Thanks you for comment