নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী রিপন হত্যায় দুইজনের যাবজ্জীবন
সোমবার ঢাকার ৪ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আব্দুর রহমান সরদার পাঁচ বছর আগের এই হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে শহীদ ও রাসেল নামে দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রায় ঘোষণার সময় রাসেলকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়, শহীদ পলাতক।
অপরাধে সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত না হওয়ায় বিচারক এ মামলার ১১ আসামিকে খালাস দেন। এরা হলেন- দুদু মিয়া, শহীন, মিন্টু, ফজলুল হক, সুরুজ্জামান, আব্দুর রহমান, অলি উল্লাহ, হারুন, ইসলাম, শামীম ও পারভেজ।
বিচার চলাকালে সাধন নামে এক আসামির মৃত্যু হওয়ায় তার নাম মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয়।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ৭ জুন বালু ব্যবসায়ী রিপন নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও এলাকায় বালু ভরাট করার সময় আসামিরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। ওই ঘটনায় পরদিন রিপনের বাবা মোজাফ্ফর আলী সোনারগাঁও থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
২০১৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর সিআইডির উপ-পরিদর্শক গিয়াস উদ্দিন ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। পরে মামলাটি নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে আসে।
২০১৬ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এ মামলার আসামিদের বিচার শুরু করে আদালত। এ ট্রাইবুনালের পেশকার আবুল কালাম আজাদ জানান, রাষ্ট্রপক্ষে ২০ জনের সাক্ষ্য শুনে আদালত এই রায় দেয়্।
রায়ে শহীদ ও রাসেল নামে দুই আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রায় ঘোষণার সময় রাসেলকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়, শহীদ পলাতক।
অপরাধে সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত না হওয়ায় বিচারক এ মামলার ১১ আসামিকে খালাস দেন। এরা হলেন- দুদু মিয়া, শহীন, মিন্টু, ফজলুল হক, সুরুজ্জামান, আব্দুর রহমান, অলি উল্লাহ, হারুন, ইসলাম, শামীম ও পারভেজ।
বিচার চলাকালে সাধন নামে এক আসামির মৃত্যু হওয়ায় তার নাম মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয়।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ৭ জুন বালু ব্যবসায়ী রিপন নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও এলাকায় বালু ভরাট করার সময় আসামিরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। ওই ঘটনায় পরদিন রিপনের বাবা মোজাফ্ফর আলী সোনারগাঁও থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
২০১৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর সিআইডির উপ-পরিদর্শক গিয়াস উদ্দিন ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। পরে মামলাটি নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে আসে।
২০১৬ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এ মামলার আসামিদের বিচার শুরু করে আদালত। এ ট্রাইবুনালের পেশকার আবুল কালাম আজাদ জানান, রাষ্ট্রপক্ষে ২০ জনের সাক্ষ্য শুনে আদালত এই রায় দেয়্।
No comments
Thanks you for comment