সেহরি খাওয়া কেন গুরুত্বপূর্ণ এবং কী খাবেন?
রোজার সময় সেহরি একটি গুরুত্বপূর্ণ খাবারের সময়। ভোরের সূর্য উদিত হওয়ার আগের এই সময়টায় পৃথিবীর সব মানুষ ঘুমিয়ে থাকলেও যারা রোজা রাখেন তারা জেগে ওঠেন এবং রোজার রাখার প্রস্তুতি হিসেবে খাওয়া দাওয়া করেন। কিন্তু অনেকেই দেড়িতে ঘুমান বলে সেহরি খাওয়া এড়িয়ে যান, যা করা ঠিক নয়। সেহরি খাওয়া কেন গুরুত্বপূর্ণ এবং সেহরিতে কী ধরনের খাবার খাওয়া উচিৎ তা জেনে আসি চলুন।
· এটি আপনার সারাদিনের কর্ম শক্তি যোগায় এবং রোজা রাখাকে সহজ ও সহনীয় করে তুলে।
· এটি বমি বমিভাব ও মাথাব্যথা প্রতিরোধ করে রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে।
· সারাদিনে তৃষ্ণা কমায়
· হজমকে সহজ ও কার্যকরী করে
· পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে
স্বাস্থ্যকর সেহরির জন্য কিছু টিপস
· শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় সকল খাদ্য উপাদান (যেমন- প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন এবং মিনারেল) থাকা উচিৎ সেহরির খাবারে। তাছাড়া সহজে হজম হয় এবং পাকস্থলীর সমস্যা সৃষ্টি করেনা এমন খাবার খাওয়া উচিৎ সেহরিতে।
· রোজার সময় যাতে তৃষ্ণাকে এড়িয়ে যাওয়া যায় এজন্য সেহরিতে পর্যাপ্ত পানি, অন্তত ২ গ্লাস পানি পান করুন।
· আচার বা লবণাক্ত বাদাম খাওয়া এড়িয়ে যান। চর্বিযুক্ত ও ভাঁজাপোড়া খাবার ও এড়িয়ে যাওয়া উচিৎ যা তৃষ্ণা বৃদ্ধি করতে পারে।
· পুডিং এর মত হালকা মিষ্টি খাবার খেতে পারেন, যা আপনাকে শক্তি যোগাবে।
সেহরিতে কী খাবেন?
· জটিল কার্বোহাইড্রেট যেমন- ১ কাপ ভাত বা স্পেগেটি, ২ টুকরো পাউরুট, বা ১ বল হোল গ্রেইন সিরিয়াল খেতে পারেন। উচ্চমাত্রার ফাইবারযুক্ত খাবার যেমন- বাদামী চাল বা আস্ত শস্যের রুটি হজম হতে সময় লাগে এবং দীর্ঘ সময় যাবৎ শক্তির মাত্রা ঠিক রাখে।
· প্রোটিন যেমন- ৪ টুকরো পনির, ৬০ গ্রাম মাংস, ২ টা ডিম বা ১ কাপ লিগিউম জাতীয় খাবার (মটরশুঁটি) গ্রহণ করুন। প্রোটিন দেহের কোষ কলার মেরামতে সাহায্য করে এবং ইমিউন সিস্টেম গঠনে সাহায্য করে।
· সালাদ বা সবজির মিশ্রণ খান।
· তাজা ফল খান। কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে ফাইবারযুক্ত ফল ও সবজি।
· ১ গ্লাস দুধ বা ১ কাপ দই খান। উচ্চমাত্রার ক্যালসিয়ামযুক্ত দুগ্ধ পণ্য হাড়কে শক্তিশালী হতে সাহায্য করে।
সেহরিতে শিশুদের কী খেতে দেবেন?
যে শিশুরা রোজা রাখে তাদের ডিম, পনির, রুটি, খেজুর, ১ চা চামচ মধু এবং দুধ খেতে দেয়া উচিৎ। এই খাবারগুলোতে বি ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে যা হজমকে সক্রিয় করে তুলে এবং রোজা রাখার জন্য শিশুর যে শক্তি প্রয়োজন তা সরবরাহ করে।
মধ্যরাতে সেহরি খেয়ে ফেলা কী ভালো?
সেহরি খাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময় হচ্ছে সূর্যোদয়ের পূর্বে। যদিও এর জন্য আপনাকে খুব ভোরে জাগতে হয়। কিন্তু যথা সময়ে সেহরি খেলে আপনার শরীর উপকৃত হয়। কারণ সেহরিতে আপনি যে খাবার গ্রহণ করবেন তা থেকেই আপনি রোজা রাখার জন্য পর্যাপ্ত শক্তি ও পুষ্টি পাবেন।
· এটি আপনার সারাদিনের কর্ম শক্তি যোগায় এবং রোজা রাখাকে সহজ ও সহনীয় করে তুলে।
· এটি বমি বমিভাব ও মাথাব্যথা প্রতিরোধ করে রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে।
· সারাদিনে তৃষ্ণা কমায়
· হজমকে সহজ ও কার্যকরী করে
· পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে
স্বাস্থ্যকর সেহরির জন্য কিছু টিপস
· শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় সকল খাদ্য উপাদান (যেমন- প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন এবং মিনারেল) থাকা উচিৎ সেহরির খাবারে। তাছাড়া সহজে হজম হয় এবং পাকস্থলীর সমস্যা সৃষ্টি করেনা এমন খাবার খাওয়া উচিৎ সেহরিতে।
· রোজার সময় যাতে তৃষ্ণাকে এড়িয়ে যাওয়া যায় এজন্য সেহরিতে পর্যাপ্ত পানি, অন্তত ২ গ্লাস পানি পান করুন।
· আচার বা লবণাক্ত বাদাম খাওয়া এড়িয়ে যান। চর্বিযুক্ত ও ভাঁজাপোড়া খাবার ও এড়িয়ে যাওয়া উচিৎ যা তৃষ্ণা বৃদ্ধি করতে পারে।
· পুডিং এর মত হালকা মিষ্টি খাবার খেতে পারেন, যা আপনাকে শক্তি যোগাবে।
সেহরিতে কী খাবেন?
· জটিল কার্বোহাইড্রেট যেমন- ১ কাপ ভাত বা স্পেগেটি, ২ টুকরো পাউরুট, বা ১ বল হোল গ্রেইন সিরিয়াল খেতে পারেন। উচ্চমাত্রার ফাইবারযুক্ত খাবার যেমন- বাদামী চাল বা আস্ত শস্যের রুটি হজম হতে সময় লাগে এবং দীর্ঘ সময় যাবৎ শক্তির মাত্রা ঠিক রাখে।
· প্রোটিন যেমন- ৪ টুকরো পনির, ৬০ গ্রাম মাংস, ২ টা ডিম বা ১ কাপ লিগিউম জাতীয় খাবার (মটরশুঁটি) গ্রহণ করুন। প্রোটিন দেহের কোষ কলার মেরামতে সাহায্য করে এবং ইমিউন সিস্টেম গঠনে সাহায্য করে।
· সালাদ বা সবজির মিশ্রণ খান।
· তাজা ফল খান। কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে ফাইবারযুক্ত ফল ও সবজি।
· ১ গ্লাস দুধ বা ১ কাপ দই খান। উচ্চমাত্রার ক্যালসিয়ামযুক্ত দুগ্ধ পণ্য হাড়কে শক্তিশালী হতে সাহায্য করে।
সেহরিতে শিশুদের কী খেতে দেবেন?
যে শিশুরা রোজা রাখে তাদের ডিম, পনির, রুটি, খেজুর, ১ চা চামচ মধু এবং দুধ খেতে দেয়া উচিৎ। এই খাবারগুলোতে বি ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে যা হজমকে সক্রিয় করে তুলে এবং রোজা রাখার জন্য শিশুর যে শক্তি প্রয়োজন তা সরবরাহ করে।
মধ্যরাতে সেহরি খেয়ে ফেলা কী ভালো?
সেহরি খাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময় হচ্ছে সূর্যোদয়ের পূর্বে। যদিও এর জন্য আপনাকে খুব ভোরে জাগতে হয়। কিন্তু যথা সময়ে সেহরি খেলে আপনার শরীর উপকৃত হয়। কারণ সেহরিতে আপনি যে খাবার গ্রহণ করবেন তা থেকেই আপনি রোজা রাখার জন্য পর্যাপ্ত শক্তি ও পুষ্টি পাবেন।
No comments
Thanks you for comment