সোনারগাঁয়ে গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলায় কনিকা আক্তার (১৮) নামে এক গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার (২০ জুন) রাতে এ ঘটনা ঘটে। পরদিন অর্থাৎ বুধবার সকালে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। সোনারগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আপন কুমার মজুমদার এসব তথ্য জানিয়েছেন।
নিহত কনিকা আক্তার সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল বাগপাড়া এলাকার কামাল মিয়ার মেয়ে।
নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, এক বছর আগে সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলার সনমান্দি ইউনিয়নের খিতিরগাঁও এলাকার গোলজার মিয়ার প্রবাসী ছেলে বিপ্লবের সঙ্গে কনিকা আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েকদিন পরই বিপ্লব বিদেশ চলে যায়। মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে বিপ্লবের বাড়ি থেকে কনিকার স্বজনদের ফোন করে জানানো হয়, কনিকা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। পরে খবর পেয়ে বুধবার সকালে পুলিশ কনিকার লাশ উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ ১০০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
কনিকার মা রিনা বেগমের অভিযোগ, ‘কনিকার একমাত্র দেবর জাহাঙ্গীর বিভিন্ন সময় আমার মেয়েকে কুপ্রস্তাব দিতো। এতে রাজি না হওয়ায় জাহাঙ্গীর আমার মেয়েকে হত্যা করে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলিয়ে রাখে।’
এসআই আপন কুমার মজুমদার বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, কনিকাকে হত্যা করা হয়েছে। শ্বাসরোধ করেই হত্যা করা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।’ এ ঘটনায় সোনারগাঁ থানায় হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান এই এসআই।
নিহত কনিকা আক্তার সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল বাগপাড়া এলাকার কামাল মিয়ার মেয়ে।
নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, এক বছর আগে সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলার সনমান্দি ইউনিয়নের খিতিরগাঁও এলাকার গোলজার মিয়ার প্রবাসী ছেলে বিপ্লবের সঙ্গে কনিকা আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েকদিন পরই বিপ্লব বিদেশ চলে যায়। মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে বিপ্লবের বাড়ি থেকে কনিকার স্বজনদের ফোন করে জানানো হয়, কনিকা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। পরে খবর পেয়ে বুধবার সকালে পুলিশ কনিকার লাশ উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ ১০০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
কনিকার মা রিনা বেগমের অভিযোগ, ‘কনিকার একমাত্র দেবর জাহাঙ্গীর বিভিন্ন সময় আমার মেয়েকে কুপ্রস্তাব দিতো। এতে রাজি না হওয়ায় জাহাঙ্গীর আমার মেয়েকে হত্যা করে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলিয়ে রাখে।’
এসআই আপন কুমার মজুমদার বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, কনিকাকে হত্যা করা হয়েছে। শ্বাসরোধ করেই হত্যা করা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।’ এ ঘটনায় সোনারগাঁ থানায় হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান এই এসআই।
No comments
Thanks you for comment