সোনারগাঁয়ে অবৈধভাবে চলছে জংইয়াং ব্যাটারী কারখানা

জানা যায়, সোনারগাঁ উপজেলার মেঘনা শিল্পাঞ্চলের ইসলামপুর এলাকায় জংইয়াং নামের ব্যাটারী নামক কারখানাটি গত
দুই বছর ধরে সময় আনন্দ শীপইয়ার্ডের জায়গা ভাড়া নিয়ে তাদের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে ব্যাটারি উৎপাদন করে চলেছে।
দুই বছর ধরে সময় আনন্দ শীপইয়ার্ডের জায়গা ভাড়া নিয়ে তাদের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে ব্যাটারি উৎপাদন করে চলেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা আসাদ মিয়া জানান, বাইরে থেকে পুরনো ব্যাটারি সংগ্রহ করে কারখানার ভেতরে সেগুলো পোড়ানো হয়। কারখানা থেকে নির্গত বিষাক্ত ধোঁয়ায় আশেপাশের পরিবেশ দূষিত হচ্ছে এবং লোকজন অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এলাকাবাসী বেশ কয়েকবার কারখানা স্থাপনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেননি প্রশাসন।
তিনি আরো জানান, পুরনো ব্যাটারি ও সীসা কারখানার অভ্যন্তরে খোলা জায়গায় গলানোর ফলে ঝাঁঝালো গন্ধ এবং বিষাক্ত ও কালো ধোঁয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা মাথা ঘোরা, শ্বাসকষ্ট, বমিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। পরিবেশ দূষণের ফলে অনেক পোল্টি ফার্মের মুরগী সহ পশু পাখি মারা যাচ্ছে।
জসিম মিয়া জানান, কারখানার ভিতরে পোড়ানো এসিড ও সীসার ঝাঁঝালো গন্ধে আশেপাশের বাতাস দূষিত হয়ে পড়েছে। যার ফলে মানুষের শ্বাসকষ্ট, পেটে ব্যথা হচ্ছে। এমনকি এ পরিবেশে বেশিক্ষণ থাকলে চোখে ঝাপসা দেখা যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাজী আলী আকবর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক জানান, সপ্তাহখানেক আগে পঞ্চম শ্রেনীর বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী ও একজন শিক্ষক একই সময়ে বমি করতে শুরু করেন। সূচনা আক্তার নামে এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক বিদ্যালয়ে এসে অভিযোগ করেছেন তার মেয়ে বাসায় সুস্থ থাকে এবং বিদ্যালয়ে অবস্থান করলে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাজী আলী আকবর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক জানান, সপ্তাহখানেক আগে পঞ্চম শ্রেনীর বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী ও একজন শিক্ষক একই সময়ে বমি করতে শুরু করেন। সূচনা আক্তার নামে এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক বিদ্যালয়ে এসে অভিযোগ করেছেন তার মেয়ে বাসায় সুস্থ থাকে এবং বিদ্যালয়ে অবস্থান করলে অসুস্থ হয়ে পড়ে।
ইসলামপুর এলাকার সেলিম মিয়া এক বাসিন্দা বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই নিয়ম না মেনে কারখানার ভেতরে সীসা গলানো হয়। এতে পরিবেশ দূষিত হয়ে এলাকার গাছপালাও মরে যাচ্ছে। এসব ব্যাপারে কারখানা কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলতে চাইলে কেউ কথা বলতে চাননি। উল্লেখ্য, কারখানায় কর্মরতরা সকলেই চীনের অধিবাসী।
জংইয়াং ব্যাটারী কারখানার পরিচালক সাচিব (উইলি) জানান, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্
No comments
Thanks you for comment