সৌর মণ্ডলের সবচেয়ে প্রাচীনতম গ্রহ বৃহস্পতি
সৌর মণ্ডলের সব থেকে প্রাচীন গ্রহ বৃহস্পতি। ক্যালিফোর্নিয়ার লরেন্স লিভারমোর ন্যাশনাল ল্যাবোরেটরি এবং জার্মানির মুনস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী নতুন এক সমীক্ষায় এই তথ্যই জানিয়েছেন।
তারা তাদের রিপোর্টে বলেছেন, সূর্য তৈরি হওয়ার মাত্র ১০ লক্ষ বছর পর তার পরিবারের প্রথম সদস্য বৃহস্পতি গ্রহের অস্তিত্বে এসেছিল। যার অর্থ পৃথিবীর থেকে বৃহস্পতি ৫ কোটি বছর বড়।
মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, পৃথিবীতে ছিটকে পড়ে গ্রহাণুর অংশ বা আইসোটোপস পরীক্ষা করেই তারা বৃহত্তম গ্রহের বয়স সম্পর্কে ধারণা করতে পেরেছেন। কারণ মঙ্গল বা চাঁদের মতো বৃহস্পতির কোনও পাথর বা মাটির টুকরো নেই পৃথিবীতে। ধূমকেতু এবং গ্রহাণুগুলি দু’ধরনের মেঘে জন্মেছিল। এই দু’ধরনের মেঘের গ্যাস বা ধূলিকণা সম্পূর্ণ ভিন্ন। সৌর মণ্ডল তৈরি হওয়ার পর ১০ থেকে প্রায় ৪০ লক্ষ বছর পর্যন্ত এই দুটি মেঘের স্তর ভিন্নই ছিল।
বিজ্ঞানীরা আরও জানান, দু’ধরনের গ্রহাণু এবং সূর্যের চারদিকে ঘুরতে থাকা ধূলিকণা থেকেই সম্ভবত জন্ম হয়েছিল বৃহস্পতির। বৃহস্পতির শক্ত এবং দুর্ভেদ্য আস্তরণ তৈরি হয় সৌর নেবুলা গ্যাস মিলিয়ে যাওয়ার অনেক আগেই। গ্রহ তৈরি হওয়ার পর তার মাধ্যাকর্ষণের ফলে গ্রহাণুগুলি যখন পরস্পরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ছিটকে যেতে থাকে, তখনই সম্ভবত কয়েকটি টুকরো পৃথিবীতে এসে পড়েছিল বলে মনে করছেন গবেষকরা।
তারা তাদের রিপোর্টে বলেছেন, সূর্য তৈরি হওয়ার মাত্র ১০ লক্ষ বছর পর তার পরিবারের প্রথম সদস্য বৃহস্পতি গ্রহের অস্তিত্বে এসেছিল। যার অর্থ পৃথিবীর থেকে বৃহস্পতি ৫ কোটি বছর বড়।
মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, পৃথিবীতে ছিটকে পড়ে গ্রহাণুর অংশ বা আইসোটোপস পরীক্ষা করেই তারা বৃহত্তম গ্রহের বয়স সম্পর্কে ধারণা করতে পেরেছেন। কারণ মঙ্গল বা চাঁদের মতো বৃহস্পতির কোনও পাথর বা মাটির টুকরো নেই পৃথিবীতে। ধূমকেতু এবং গ্রহাণুগুলি দু’ধরনের মেঘে জন্মেছিল। এই দু’ধরনের মেঘের গ্যাস বা ধূলিকণা সম্পূর্ণ ভিন্ন। সৌর মণ্ডল তৈরি হওয়ার পর ১০ থেকে প্রায় ৪০ লক্ষ বছর পর্যন্ত এই দুটি মেঘের স্তর ভিন্নই ছিল।
বিজ্ঞানীরা আরও জানান, দু’ধরনের গ্রহাণু এবং সূর্যের চারদিকে ঘুরতে থাকা ধূলিকণা থেকেই সম্ভবত জন্ম হয়েছিল বৃহস্পতির। বৃহস্পতির শক্ত এবং দুর্ভেদ্য আস্তরণ তৈরি হয় সৌর নেবুলা গ্যাস মিলিয়ে যাওয়ার অনেক আগেই। গ্রহ তৈরি হওয়ার পর তার মাধ্যাকর্ষণের ফলে গ্রহাণুগুলি যখন পরস্পরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ছিটকে যেতে থাকে, তখনই সম্ভবত কয়েকটি টুকরো পৃথিবীতে এসে পড়েছিল বলে মনে করছেন গবেষকরা।
No comments
Thanks you for comment